, বৃহস্পতিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৫, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনে আওয়ামী এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী সোহেল রানা 

  • প্রকাশের সময় : ০৬:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫
  • ৬০ পড়া হয়েছে

Oplus_131072

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্নতা বিভাগে সুপারভাইজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সোহেল রানা। অভিযোগ রয়েছে, তিনি রাজশাহী–৩ (পবা–মোহনপুর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিন  ও রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ মোস্তাফিজুর রহমান মানজালের ঘনিষ্ঠ সহচর হিসেবে পরিচিত।

 

একাধিক সূত্র বলছে, ৫ আগস্টের পরও সোহেল রানা সিটি কর্পোরেশনে দলীয় প্রভাব বজায় রেখে আওয়ামী দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। পূর্ববর্তী সরকারের সময়েও তার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ক্ষমতার অপব্যবহার, প্রভাব খাটানো এবং প্রশাসনিক কাজে হস্তক্ষেপের অভিযোগ উঠেছিল।

 

পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কয়েকজন কর্মী জানান, সোহেল রানা পরিচ্ছন্ন কর্মীদের ওপর কঠোর আচরণ, অযথা শাসানো ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করতেন। এসব কারণে কর্মীদের মধ্যে মানসিক চাপ এবং কর্মপরিবেশে অস্থিরতা তৈরি হতো।

 

আরোও অভিযোগ রয়েছে, পরিচ্ছন্ন বিভাগ পরিচালনা ও দৈনন্দিন কাজে তিনি নিয়মনীতি উপেক্ষা করে ইচ্ছেমতো সিদ্ধান্ত নিতেন, যা বিভাগের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াত এবং কর্মীদের মধ্যে ভীতির পরিবেশ তৈরি করত।

 

এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত সোহেল রানার সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রতিবেদকের  সঙ্গে দাম্ভিক ভঙ্গিতে কথা বলেন এবং প্রতিবেদকের প্রশ্নের জবাবে বলেন—সাংবাদিকরা “যা খুশি তাই লিখতে পারেন”

এ বিষয়ে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন কর্তৃপক্ষ জানান, অভিযোগগুলো তদন্ত করে দ্রুত সময়ের মধ্যে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনে আওয়ামী এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী সোহেল রানা 

প্রকাশের সময় : ০৬:৫৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্নতা বিভাগে সুপারভাইজার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন সোহেল রানা। অভিযোগ রয়েছে, তিনি রাজশাহী–৩ (পবা–মোহনপুর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিন  ও রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ মোস্তাফিজুর রহমান মানজালের ঘনিষ্ঠ সহচর হিসেবে পরিচিত।

 

একাধিক সূত্র বলছে, ৫ আগস্টের পরও সোহেল রানা সিটি কর্পোরেশনে দলীয় প্রভাব বজায় রেখে আওয়ামী দলীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। পূর্ববর্তী সরকারের সময়েও তার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ক্ষমতার অপব্যবহার, প্রভাব খাটানো এবং প্রশাসনিক কাজে হস্তক্ষেপের অভিযোগ উঠেছিল।

 

পরিচ্ছন্নতা বিভাগের কয়েকজন কর্মী জানান, সোহেল রানা পরিচ্ছন্ন কর্মীদের ওপর কঠোর আচরণ, অযথা শাসানো ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করতেন। এসব কারণে কর্মীদের মধ্যে মানসিক চাপ এবং কর্মপরিবেশে অস্থিরতা তৈরি হতো।

 

আরোও অভিযোগ রয়েছে, পরিচ্ছন্ন বিভাগ পরিচালনা ও দৈনন্দিন কাজে তিনি নিয়মনীতি উপেক্ষা করে ইচ্ছেমতো সিদ্ধান্ত নিতেন, যা বিভাগের শৃঙ্খলা বজায় রাখতে বড় বাধা হয়ে দাঁড়াত এবং কর্মীদের মধ্যে ভীতির পরিবেশ তৈরি করত।

 

এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত সোহেল রানার সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি প্রতিবেদকের  সঙ্গে দাম্ভিক ভঙ্গিতে কথা বলেন এবং প্রতিবেদকের প্রশ্নের জবাবে বলেন—সাংবাদিকরা “যা খুশি তাই লিখতে পারেন”

এ বিষয়ে রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন কর্তৃপক্ষ জানান, অভিযোগগুলো তদন্ত করে দ্রুত সময়ের মধ্যে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।